৪। প্রচলিত অন্যান্য জাতের চেয়ে এর ডিগপাতা একটু চওড়া এবং খাড়া।
চাষাবাদ পদ্ধতিঃ
১ । বীজতলায় বীজ বপন
: ১৫-২০ আষাঢ় অর্থাৎ জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহ।
২ । চারার বয়স
: ২০-২৫ দিন।
৩ । রোপন দূরত্ব
: ২০ X ১৫ সেন্টিমিটার।
৪ । ইউরিয়া সার (কেজি/বিঘা)
: ২০
৫ । টিএসপি সার (কেজি/বিঘা)
: ১৩
৬ । এমওপি সার (কেজি/বিঘা)
: ৯
৭ । জিপসাম সার (কেজি/বিঘা)
: ৮
৮ । জিংক সার (কেজি/বিঘা)
: ১.৫
৯ । সার প্রয়োগ পদ্ধতি
: ইউরিয়া সার সমান ৩ কিস্তিতে জমি তৈরির শেষ পর্যায়ে, রোপণের ১৫-২০ এবং ৩৫ দিন পর প্রয়োগ করতে হবে। তবে এলসিসি ভিত্তিক ইউরিয়া সার প্রয়োগ করা উত্তম।
১০ । আগাছা দমন
: রোপণের পর ৩০-৩৫ দিন পর্যন্ত জমি আগাছামুক্ত রাখা আবশ্যক।
১১ । সেচ ব্যবস্থাপনা
: চাল শক্ত হওয়া পর্যন্ত প্রয়োজনে সম্পুরক সেচ দিতে হবে।
১২ । রোগবালাই দমন
: অনুমোদিত বালাই ব্যবস্থাপনা অনুসরন করা আবশ্যক। এ জাতটি টুংরো ও খোলপোড়া রোগ সহনশীল।