১ । বীজ বপন
: ১ চৈত্র - ১৫ বৈশাখ (১৫ মার্চ - ৩০ এপ্রিল)।
২ । বপন পদ্ধতি ও বীজের পরিমাণ
: সরাসরি বীজ ছিটিয়ে: এ পদ্ধতিতে বীজ লাগবে ৭০-৮০ কেজি/হেক্টর বা ৯-১০ কেজি/ বিঘা।
সারি করে: সারি থেকে সারি ২৫ সেমি দূরত্বে এবং ৪-৫ সেমি গভীর সারি করে বীজ বুনতে হবে। এ পদ্ধতিতে বীজ লাগবে ৪৫-৫০ কেজি/হেক্টর বা ৬-৭ কেজি/ বিঘা।
ডিবলিং পদ্ধতি: ২০ সেমি দূরে দূরে গর্ত করে প্রতি গর্তে ২-৩ টি বীজ দেয়ার পর গর্তটি মাটি দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। এ পদ্ধতিতে বীজ লাগবে ২৫-৩০ কেজি/হেক্টর বা ৩-৪ কেজি/বিঘা।
৩ । রোপণ দূরত্ব
: ২০x১৫ সেন্টিমিটার।
৪ । ইউরিয়া সার (কেজি/বিঘা)
: ২০
৫ । টিএসপি সার (কেজি/বিঘা)
: ৭
৬ । এমওপি সার (কেজি/বিঘা)
: ১০
৭ । জিপসাম সার (কেজি/বিঘা)
: ৫
৮ । জিংক সালফেট সার (কেজি/বিঘা)
: ০.৭
৯ । সার প্রয়োগ পদ্ধতি
: ইউরিয়া সার সমান ২ ভাগে ভাগ করে ১ম কিস্তি জমি শেষ চাষের সময় এবং ২য় কিস্তি চারা গঁজানোর ৩০-৪০ দিন পর উপরি প্রয়োগ করতে হবে। তবে এলসিসি ভিত্তিক ইউরিয়া প্রয়োগ করাই উত্তম।
১০ । আগাছা দমন
: বপনের অন্তত ৩০-৪০ দিন পর পর্যন্ত জমি আগাছামুক্ত রাখতে হবে। সময়মত আগাছা দমন না করলে বোনা আউশ ধানের ফলন ৮০-১০০ ভাগও কমে যেতে পারে।
১১ । রোগবালাই দমন
: অনুমোদিত বালাই দমন ব্যবস্থা অনুসরণ করতে হবে।
১২ । ফসল কাটা
: ১৫ আষাঢ় থেকে ৩০ শ্রাবণের (৩০ জুন - ১৫ আগস্ট) মধ্যে ধান কাটা যায়।