১। উচ্চ পুষ্টি ও ঔষধি গুনাগুন এবং উচ্চ মূল্যের মসলা ফসল।
২। চাষের জন্য আলাদা জমির প্রয়োজন নেই।
৩। নরম বাকল বিশিষ্ট লম্বা গাছে তুলে দিয়ে ভাল ফলন পাওয়া সম্ভব।
৪। চারা রোপনের ৩-৪ বছর পর গাছ ফল দিতে শুরু করে।
৫। ৭-৮ বছর বয়স পর্যন্ত উপযুক্ত পরিচর্যায় ফলন দিয়ে থাকে।
৬। পৌষ-মাঘ মাস গোলমরিচ তোলার উপযুক্ত সময়।
চাষাবাদ পদ্ধতিঃ
১ । বপনের সময়
: জুন থেকে জুলাই।
২ । মাড়াইয়ের সময়
: নভেম্বর থেকে ডিসেম্বর।
৩ । সার ব্যবস্থাপনা
: সারের পরিমাণঃ পিট/গর্তে ৫-১০ কেজি গোবর, ১১৫ গ্রাম টিএসপি ও ১১৫ গ্রাম এমওপি দিয়ে ঝুরঝুরা মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। সার প্রয়োগঃ প্রতি বছর বর্ষার শুরুতে (মে-জুন) ও বর্ষার শেষে (সেপ্টেম্বর-অক্টোবর) গোলমরিচ গাছের গোড়া থেকে ৩০ সেমি দূরত্বে ও ১৫ সেমি গভীরতায় ঝাড় প্রতি ১০০ গ্রাম নাইট্রোজেন, ৪০ গ্রাম ফসফেট ও ১৪০ গ্রাম পটাশ প্রয়োগ করতে হবে। প্রথম বছরে ঐ সারের তিন ভাগের একভাগ, দ্বিতীয় বছর তিনভাগের দুইভাগ ও তৃতীয় বছরে পুরো মাত্রায় সার প্রয়োগ করা যেতে পারে।