ওলকচু বারি ওলকচু -১


  • জাত এর নামঃ

    বারি ওলকচু -১

  • আঞ্চলিক নামঃ

    -

  • অবমূক্তকারী প্রতিষ্ঠানঃ

    বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট

  • জীবনকালঃ

    ২১০-২৭০ দিন দিন

  • সিরিজ সংখ্যাঃ

  • উৎপাদন ( সেচ সহ ) / প্রতি হেক্টরঃ

    ৪৫-৫৫ টন কেজি

  • উৎপাদন ( সেচ ছাড়া ) / প্রতি হেক্টরঃ

    ০ কেজি

  • জাত এর বৈশিষ্টঃ

    1. ১। পত্রকগুলি ঘনভাবে বিন্যস্ত, একটার সাথে আরেকটা লেগে থাকে। ভূয়াকা-ে সাদা ছোপ ছোপ দাগগুলো বড় আকারের এবং অল্প সংখ্যক কাঁটা কাঁটা গঠন থাকে বিধায় ভূয়াকা-টি হালকা খসখসে হয়। প্রধান গুড়িকন্দ বড় আকারের হয়, প্রতিটি গুড়িকন্দ হতে গড়ে ৩-৩.৫ টি করমেল উৎপন্ন করে। গুড়িকন্দের মাংশল অংশ ক্রিম রঙের এবং ক্যারোটিন সমৃদ্ধ। একক গুড়িকন্দের ওজন ২-৫ কেজি।

  • চাষাবাদ পদ্ধতিঃ

    1. ১ । চাষ পদ্ধতি : জমি নির্বাচন ও তৈরি: সু-নিষ্কাশিত এঁটেল দো-আঁশ, বেলে দো - আঁশ মাটি উপযোগী। অতিরিক্ত এঁটেল ও বেলে মাটিতে চাষ না করাই ভাল। মাটির ‘জো’ থাকা অবস্থায় মাটির প্রকারভেদে ৩-৪ টি আড়াআড়ি চাষ ও মই দিয়ে মাটি ঝুরঝুরে করে নিয়ে ভাল করে মই দিয়ে মাটি চেপে দিতে হবে। বীজ তৈরি: সাধারণত বিভিন্ন আকারের মুখী এক/দুই বছর আবাদ করার পর যে গুঁড়িকন্দ তৈরি হয় তাই বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনের জন্য বীজ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এক্ষেত্রে ছোট আকারের গুঁড়ি কন্দগুলিকে এক বছর রোপণ করে বীজ তৈরি করতে হয়। বীজ বপনের সময়: মধ্য -মাঘ থেকে মধ্য-ফাল্গুন (ফেব্রুয়ারি) মাস বীজ বপনের উপযুক্ত সময়। প্রয়োজনে মধ্য-চৈত্র থেকে মধ্য-বৈশাখ (এপ্রিল) মাসেও লাগানো যায় তবে এরপরে রোপণ করলে ফলন কমে যায়।